সনাতন ধর্ম আদতে সুস্থ জীবনশৈলী ও সম্পদবৃদ্ধির উপায়। সেজন্যই এর কোনও নির্দিষ্ট একটি মাত্র সম্প্রদায়, নির্দিষ্ট একটি মাত্র প্রবর্তক, অথবা নির্দিষ্ট একটি মাত্র মত নেই। গুপ্ত যুগ থেকে সনাতন ভারতীয় সভ্যতার অবক্ষয়ের সূত্রপাত। মূলতঃ সে সময় থেকেই তন্ত্রের ধারা উপধারার বাড়বাড়ন্ত। এর দুটো প্রত্যক্ষ কারণ। একটি স্পষ্টতই স্থূল। উদ্দেশ্য তন্ত্রের নামে, ধর্মের আড়ালে ভোগবাদের জয়জয়কার আর অন্যটি সনাতন ভারতের জীবনচর্যা ও জীবনচর্চার মূল সূত্রগুলি গুপ্ত তন্ত্র বিদ্যার মোড়কে গুপ্ত ও সুরক্ষিত রাখা।তান্ত্রিক গুরুর মতে, যে সাধক বীরাচারী নন, এবং যাঁর পূর্ণ অভিষেক সম্পন্ন হয় নি তিনি মধুকে মদ, একটি কলাকে মাংস ও মিথুন (পুং-বাচক) এবং ঘৃতকে মৎস রূপে সমর্পণ বা অকর্ম মুদ্রায় শক্তিকে সমর্পণ করলে মিথুন সম্পন্ন হয়ে পঞ্চ ম-কার সম্পন্ন হয়। এরপর সাধক সেই প্রসাদ সম্পূর্ণ রূপে মিশ্রিত করে খেলে নীরোগ হয়।আমার বাবা এবং আমি আমরা দুজনেই ধর্মীয় অনুষঙ্গ বাদ দিয়ে বহুজনের উপর প্রয়োগ করে দেখেছি শরীরে রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বেড়ে গেছে কয়েকগুণ। সাথে বৃদ্ধি পেয়েছে শক্তি, উৎসাহ।উপাচার: একটি প্রমাণ মাপের কলা (মর্তমান অথবা কাঁঠালি), এক চা-চামচ মধু, এক চা-চামচ পরিমাণ ঘি একসাথে চটকে মিশিয়ে নিয়মিত খাওয়ার বিধি।নিয়ম: দিনের যে কোন সময় খাওয়া যায়। কিন্তু নিয়ম করে প্রতিদিন।উপকার: অনাক্রম্যতা বাড়বে ও নিয়ন্ত্রণে থাকবে। সর্দি-কাশি, সাধারণ জ্বর থেকে সহজেই মুক্তি মেলে। মুখের ভেতরে ঘা, জিভে ঘা ও স্কার্ভি জাতীয় রোগ থেকে মুক্তি হয়। মনে উৎসাহ ও স্ফূর্তি বাড়ে।সাবধানতা: মধুমেহ রোগ থাকলে সাথে মধুমেহ নিয়ন্ত্রণে রাখার ওষুধ সেবন প্রয়োজন। অবশ্যই সেজন্য চিকিৎসকের পরামর্শ জরুরি।
User Name: Name required. Passkey : Password required.
Forget Passkey Change Passkey
মন্তব্য, বিতর্ক ও আলোচনায় অংশ নিতে লগ ইন বা সাইন আপ করুন Login/Sign Up to Remarks or to take part in Discussion/Debate.
Remarks/মন্তব্য Discussion/আলোচনা Debate/বিতর্ক
Please type either Username or your email ID here.
Please type Username here.
Please type old Password here.
Please type New Password here.